স্বাস্থ্যবিধি না মেনে ঘোরাফেরা করছেন অনেকেই। এদিকে লকডাউন বাস্তবায়নে কঠোর প্রক্টরিয়াল বডিও। মাইকিং ছাড়াও রাখতে চলছে নানা প্রচেষ্টা।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫ কর্মকর্তা, কর্মচারীর করোনায় আক্রান্তের পর গেল শনিবার থেকে ১৪ দিনের জন্য ক্যাম্পাস লকডাউন করে প্রশাসন।
এ অবস্থায় জরুরি কার্যক্রম পারিচালনা করা হচ্ছে নগরীর চারুকলা ইনিস্টিটিউট থেকে। এদিকে লকডাউনের মধ্যেও ক্যাম্পাসের অনেক বাসিন্দাকে ঘোরাফেরা করছেন।
বাসিন্দাদের সচেতন করতে মাইকিংসহ নানা প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে জানান সহকারী প্রক্টর ড. আতিকুর রহমান। তিনি বলেন, 'ভিজিলেন্স টিম নিয়মিয় নজরদারি করছে যেন এই লকডাউন পুরোপুরি কার্যকর করা যায়। যারা আইসোলেশনে আছেন তাদের খাদ্য সহায়তা বা যে কোন সহযোগীতার জন্য আমাদের ভলেন্টিয়ার টিম রয়েছে।'
বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্টদের নমুনা পরীক্ষার পাশাপাশি কেউ আক্রান্ত হলে তাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা করা হচ্ছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান জানান, '১২০ জনের নমুনা আমরা সংগ্রহ করেছি। এদের মাঝে ১৫ জনের শরীরে সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে ক্যাম্পাসে। সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আমরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।'
গেল ২৩শে মার্চ থেকে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও সাধারণ ছুটি শেষে সীমিতভাবে চালু হয় প্রশাসনিক কার্যক্রম।