নীলফামারী জেলা ও জজ আদালতে সরকারী কৌঁসুলি হিসেবে আবু মোহাম্মদ সোয়েম ও জেলা ও দায়রা জজ আদালতে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন আল মাসুদ চৌধুরী।
এছাড়া জেলা জজ আদালতে সহকারী সরকারী কৌঁসুলি হিসেবে নুর আসাদুজ্জামান মিশন এবং নারী এবং শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১য়ে পিপি হিসেবে আসাদুজ্জামান খান রিনো ও সহকারী পিপি হিসেবে নুসরাত পারভীন, নারী এবং শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২য়ে পিপি হিসেবে গোলাম মোস্তফা সজীব ও সহকারী পিপি হিসেবে আজিজুল ইসলাম এবং জেলা দায়রা জজ আদালতে অতিরিক্ত পিপি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মোশাররফ হোসাইন মিন্টু।
১৮নভেম্বর আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর অনুবিভাগ (জিপি-পিপি শাখা) থেকে জেলা পর্যায়ে আইন কর্মকর্তাদের এই নিয়োগ প্রকাশ করা হয়।
এছাড়াও সহকারী পিপি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন রবিউল আলম আহসান প্রামানিক, সুফিয়ান নাহার বেগম, বিপুলার ইসলাম সরকার, আজিম হোসেন, আকবর হোসেন, শাহিনুর ইসলাম, হুজুর আলী, সাইফুন্নাহার বেগম, নুরন্নবী আহমেদ সোহাগ, মামুনুর রশিদ পাটোয়ারী, আনিছুর রহমান আজাদ, আতিকুল আরেফিন চৌধুরী, মামুনুর রশিদ, আবু সুফিয়ান, মোজাহিদ ইসলাম শাহ, মোরছালিন ইসলাম, জুলফিকার আলী, খালেকুজ্জামান, আকবর হোসেন, আমজাদ হোসেন মামুন ও এটিএম ফেরদৌস আলী।
উপ সলিসিটর সানা মোঃ মাহরুফ হোসাইন স্বাক্ষরিত পত্রে বলা হয় অবিলম্বে এই আদেশ কার্যকর হবে। জিপি হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত আবু মোহাম্মদ সোয়েম জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এবং পিপি হিসেবে আল মাসুদ চৌধুরী নীলফামারী পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।