হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি) বা জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধক টিকা প্রদান শেষ হচ্ছে আগামী ২১নভেম্বর।ইতোমধ্যে নীলফামারী জেলায় শতকরা ৭৭ভাগ টিকাদান সম্পন্ন হয়েছে বলে জানানো হয়েছে জেলা কো-অর্ডিনেশন সভায়।
বুধবার দুপুরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সভাকক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান এতে প্রধান অতিথি ছিলেন। সভাপতিত্ব করেন সিভিল সার্জন ডা. হাসিবুর রহমান।
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক সাইদুল ইসলাম, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিক্যাল কর্মকর্তা ডা. আতিউর রহমান বক্তব্য দেন সভায়।
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাফিজুর রহমান, জেলা তথ্য কর্মকর্তা কবির উদ্দিন, ইসলামীক ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক মোছাদ্দিকুল ইসলাম, জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম, সমাজচ সেবা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক নুসরাত ফাতেমা, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি মোস্তফা মোহাম্মদ শ্রেষ্ঠ বক্তব্য দেন সভায়।
এতে জানানো হয় ৫ম থেকে ৯ম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত ছাত্রী অথবা ১০ থেকে ১৪বছর বয়সী সকল কিশোরীকে এইচপিভি টিকা প্রদান করা হচ্ছে। অনলাইন নিবন্ধনের মাধ্যমে টিকা প্রদান করা হচ্ছে তাদের।
বলা হয়, ১লাখ ১১হাজার ৪৪৮ জনকে টিকাদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। ইতোমধ্যে ৭৭ভাগ কিশোরী টিকাদানের আওতায় এসেছে।
শতভাগ সম্পন্নে প্রচার প্রচারণার পাশাপাশি বিশেষ ক্যাম্পেইন হাতে নেয়া হয়েছে। মসজিদে মসজিদে প্রচারণা, মাইকিং এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বাকিদের এই টিকা গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।