ঢাকা বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ২৪, ২০২৪
রাজনীতি সকল মানুষের বাক স্বাধীনতা
  • হাজী জাহিদ
  • ২০২৪-১০-২৪ ০৪:৫০:১৪

রাজনীতি সকল মানুষ বাক স্বাধীননতা কিন্তু আওয়ামী লীগের সরকারের সময় তা ছিল বড় অপরাধ  তার প্রমান আনোয়ার হোসেন রাজ সহ বহু বিএনপি ও বিএনপির অঙ্গ সংগঠন এর নেত্রিবৃন্দু মিটিং মিছিল করলেই হত অগনিত মামলা,আনোয়ার হোসেন রাজ পলাশ শিল্পাঞ্চল বিশ্ববিদ্যালয় সরকারি  কলেজে পড়াকালীন সময়ে ২০০৬ থেকে শুরু করে ঢাকা ও পলাশ উপজেলার স্থানীয়  সকল প্রোগ্রামে অংশ গ্রহন করে জীবন বাজী রেখে, এই ফ্যাসিবাদি সরকারের আমলে বাংলাদেশের মানুষের কোন বাক স্বাধীনতা ছিল না, মামলা হামলা নির্যাতন করে মিথ্যা মামলার ভয় দেখিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে  সাধারণ মানুষের স্বাধীনতাকে হরণ করেছে ফ্যাসিবাদি সরকার, শুধু শুধু মামলা দিয়ে হয়রানি করা হতো, দেশের ৯০% বিএনপির সমর্থক ও কর্মীদের মামলা দিয়ে জেলে ভোরে রাখতো। আনোয়ার হোসেন রাজ একজন মেধাবী রাজ পথ কাঁপানো ছাত্র দলের ছাত্র নেতা ছিল। সে মামলা হামলার ভয় না করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক এমপি মন্ত্রী ডক্টর আবদুল মঈন খান মোহদয় এর নির্দেশে পলাশ শিল্পাঞ্চল বিশ্ব বিদ্যায় কলেজে সহ পলাশ উপজেলার বিএনপির দুর্রদিনে ত্যাগী ছাত্র দলের ছাত্র নেতার ভূমিকা পালন করছেন।বর্তমানে পলাশ উপজেলা সেচ্চাসেবক দলের নেতা তাই আশাবাদী তাকে পলাশ উপজেলা সেচ্চাসেবক দলের সভাপতি অথবা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচনীত করলে দলে আরও অনেক বেশি ভূমিকা পালন করতে পারবে, সে দলের দুর্রসমের কান্ডারী হিসেবে পরিচিত। তার রয়েছে বিশাল কর্মীবাহীনি এবং রয়েছে বিশাল জনপ্রিয়তা।তাই তিনি  নরসিংদী ২ পলাশ নির্বাচনী এলাকার বার বার নির্বাচীত এমপি মন্ত্রী ডক্টর আবদুল মঈন খান এর এবং পলাশ উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহাউদ্দীন ভুঁইয়া মিল্টন এর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।


ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশত্যাগের পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ কার্যকর অনুপস্থিত৷ সেই শূন্য অংশ পূরণে এখন দেশটিতে নানান রাজনৈতিক গোষ্ঠী তৎপর চালিয়ে আসছে, এই রাজনৈতিক অপশক্তিকে প্রতিহত করতে হবে,তাহলেই আমরা সুন্দর একটি বাংলাদেশ পাবো।


বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে শুরু হওয়া কোটা আন্দোলন পরবর্তীতে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পদত্যাগের  এক দফা আন্দোলনে রূপ নিলে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন তিনি৷ ইতিহাসের বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে লাখ লাখ মানুষ সেদিন তৎকালীন স্বৈরাচার  প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবনের দিকে যাত্রা করেন৷


সে দিন শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে  চলে যাবার পর নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়৷ এরপর শেখ হাসিনার সরকারের মন্ত্রী-এমপিসহ তাদের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত অনেককেই আটক করা হয়৷ এ অবস্থায় রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ কার্যত নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছে৷ দলীয় নেতা-কর্মীদের শেখ হাসিনা ছেড়ে চলে যাওয়ায় দলটির অনেকেই অসন্তোষও প্রকাশ করেছেন বলে পত্রপত্রিকায় খবর এসেছে। বিগত স্বৈরাচারী  সরকারের আমলে বিএনপির  বিপুল সংখ্যক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক মামলা দিয়ে নির্যাতন  করে দলের ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া সহ সব নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা  মামলার নাটক সাজিয়ে জেলে ভরে রাখেন এই স্বৈরাচারী সরকার হাসিনা।

সম্প্রতি জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস৷ সেখানে তিনি রাষ্ট্র সংস্কারের কয়েকটি দিক নির্দেশনা উল্লেখ করে তিনি বলেন অস্থিতিশীল রাজনীতি থাকবেনা,  তিনি সবাইকে ধৈর্য্য ধরার আহ্বান জানান৷ 

তিনি বলেন - ফ্যাসিবাদী" সরকার প্রশাসনকে চরম দলীয়করণ করার ফলে বিপুলসংখ্যক মানুষ গুম খুন হত্যার মতো ঘৃণিত কাজে  কর্মকর্তা-কর্মচারী দীর্ঘদিন বৈষম্যের  শিকার হয়েছেন। আমরা ইতোমধ্যে সংশোধনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে আরম্ভ করেছি। তবে প্রশাসনকে গতিশীল রাখতে এবং একইসাথে সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করে সঠিক সিদ্ধান্তে উপনীত হতে সময় প্রয়োজন।  প্রশাসনের সব ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানগুলো যেন জনগণের আস্থা ফিরে পায় সেটি আমাদের অন্যতম উদ্দেশ্য।

স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের বিনা ভোটের সরকারের আমলে বিরোধী দলে থাকা বিএনপি পলাশ থানার রাজনৈতিক ভাবে ড. আবদুল মঈন খান স্যারের সমর্থনে পলাশ শিল্পাঞ্চল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের প্রত্যেক  মিছিলে সর্বদা রাজপথে ভুমিকা রেখেছেন। তখন আমার  দেখা পলাশ উপজেলার বিপ্লবী ছাএ নেতা  মোঃ আনোয়ার হোসেন রাজিব ও মোঃ মারুফ মোল্লা, মোঃ রুহুল আমিন, মোঃ কামাল ফারুক সজিব এদের নেতৃত্বে কলেজ তথা গেট খুব জমজমাট ছিল। এরা এলদেম কবিরের যে সকল নেতা ছিল তাদের প্রতিহত করে আসতো। পরবর্তীতে পলাশ শিল্পাঞ্চল বিশ্ববিদ্যালয়ে কলেজের সাবেক সিনিয়রসহ-সভাপতি     নাজমুল হোসেন  ভূইয়া সোহেল এসে সকলের সাথে একাত্বতা ঘোষনা করেন।সেই থেকে প্রতিনিয়ত কলেজে ড. আবদুল মঈন খান স্যারের সমর্থনে মিছিল স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত হতো শিল্পাঞ্চল বিশ্ববিদ্যালয় সরকারি কলেজ  কলেজ রোড। বর্তমান ছাত্র রাজনীতির প্রান কেন্দ্র পলাশ শিল্পাঞ্চল বিশ্ববিদ্যালয়ে কলেজে নিজেদের স্বাধীনতা থাকা সত্ত্বেও প্রসাশনিক দরপাকর নেই তাও কেমন যেন খালিখালি। পলাশ শিল্পাঞ্চল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ছাত্রবৃন্দ চায় ছাত্র রাজনীতি প্রান ফিরে আসুক আগের ন্যায় কলেজ চত্বরে।

 দিনাজপুরে   কুড়ানো প্লাস্টিকের বিনিময়ে  নিত্যপণ্য দিচ্ছে ’বিদ্যানন্দ’
পবিপ্রবিতে চাকুরী পেল জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে নিহত হৃদয় তরুয়ার বোন
কর্মস্থলে যোগদানের কথা শুনেই হাসপাতালের টিএইচও এর কক্ষে তালা