হাজারো ভক্ত ও পূন্যার্থীর সম্মিলন আর অগনিত ভক্তের উলুধ্বনী এবং পুজা অর্জনার মধ্য দিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দূর্গাপূজার মহাঅষ্টমীর মূল আকর্ষণ কুমারী পূজা দিনাজপুর শহরে কসবা রামকৃষ্ণ আশ্রম ও মিশনে অনুষ্টিত হলো।
সকাল ৯টায় পূজার আনুষ্ঠানিকতা এক শিশুকন্যাকে দেবী সাজিয়ে তোলা হয় পূজার বেদীতে। এরপর শুরু হয় পূজা অর্চনা। পূজা অর্চনায় নেতৃত্ব দেন দিনাজপুর রামকৃষ্ণ আশ্রম ও মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী বিভাত্মানন্দ। এসময় উপস্থিত নারী ভক্তদের উলুধ্বনীতে মুখরিত হয়ে উঠে রামকৃষ্ণ আশ্রম প্রাঙ্গন। পুজা শেষে অঞ্জলি ও ভক্তদের মাঝে প্রসাদ বিতরন করা হয়।
আয়োজক ও ভক্তরা বলেন, আমরা জগতমাতাকে আরাধনা করি। তিনি সকল নারীর মধ্যে মাতৃরূপে আছেন। এ উপলব্ধি সকলের মধ্যে জাগ্রত করার জন্য কুমারী পূজা। দুর্গা মাতৃরূপের প্রতীক আর কুমারী নারীর প্রতীক। কুমারীর মধ্যে মাতৃভাব প্রতিষ্ঠার জন্যই কুমারী পূজার লক্ষ্য।
এবার দিনাজপুর শহরের বড় বন্দর এলাকার সুশান্ত প্রামানিকের ৭ বছরে কুমারী ভাগ্যশ্রী মুখার্জি কুমারী মাতা সাজিয়ে পুজা অর্জনা করা হয়।