ড. মঈন খান বলেন আমরা সবাই বাংলাদেশের নাগরিক, আমরা সবাই বাংলাদেশি। আর এটাই হচ্ছে আমাদের সবচেয়ে বড় পরিচয়। আমরা সবাই সমান অধিকার নিয়ে আছি। কোনদিন ধর্মীয় ভেদাভেদ করিনি, ভবিষ্যতেও করবো না। তিনি আরও বলেন, আমরা মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান নির্বিশেষে একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশে বসবাস করে এসেছি। এখানে আমরা সবাই সমান। আমরা কারও সঙ্গে কারও বিভেদ করি না। হিন্দু মুসলিম আমরা সবাই ভাই ভাই, যার যার ধর্ম সে সে পালন করবে।

ড.আব্দুল মঈন খাঁন এর নির্দেশে সময় স্বল্পতার  কারণে যে সকল মন্দির গুলোতে  ড. আব্দুল মঈন খান যেতে পারেন নাই সেই মন্দির গুলোতে স্যারের শুভেচ্ছা পৌঁছে দেয়া এবং স্যারের পক্ষ হইতে শুভেচ্ছা ও অনুদান  নিয়ে আমরা পৌঁছে গেছি ঘোড়াশাল পৌরসভার সনাতন ধর্মবলম্বীদের বিভিন্ন মন্দিরে।

ঘোড়াশাল কুমারটেক মন্দির,পূর্ব ঘোড়াশাল মন্দির,রাজাব মন্দির,ভাগদী মন্দির,লেবুপাড়া মন্দির,পাইকশা প্রাইমারি স্কুল মন্দির,পাইকশা নমপাড়া মন্দিরে ড. মঈন খান স্যারের পক্ষ হইতে শুভেচ্ছা অনুদান ও উপহার দেয়ার চেষ্টা করেছি, ওনাদেরকে আশ্বস্ত করেছি ড.আব্দুল মঈন খাঁন স্যারের চোখে কেউ আলাদা নয়। আমরা পলাশবাসী সকলেই ড.মঈন খান কে বিগত দিনে এমপি থাকা অবস্থায় দেখেছি কোন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কোন সমস্যা হয় নাই।ইনশাআল্লাহ্ ভবিষ্যতেও হবেনা।আমরা আগামীতে আবারো  ড.আব্দুল মঈন খাঁন স্যারকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করার জন্য বদ্ধপরিকর।এবং হিন্দু সম্প্রদায়ও  অঙ্গিকার করেছে ওরা মঈন খান  স্যারকে নির্বাচিত করার জন্য অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। মন্দির পরিদর্শন ও মঈন খান স্যারের পক্ষ থেকে বিশিষ্ট রাজনৈতিকবীদ,সমাজ সেবক কারানির্যাতীতত নেতা   সাবেক  পলাশ উপজেলা ছাত্র দলের সাধারণ সম্পাদক মকবুল মোর্শেদ রতন শুভেচ্ছা ও অনুদান পৌঁছে দেয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি পলাশ উপজেলা ছাত্রদল আহমেদ খাঁন,পলাশ উপজেলা ছাত্রদল তৌকির ইসলাম রবিন, সাবেক যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক পলাশ উপজেলা ছাত্রদল রিপন আহমেদ, যুগ্নসাধারণ সম্পাদক পলাশ উপজেলা ছাত্রদল ,সোহরাব হোসেন রাসেল, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক , ঢাকা কলেজ ছাত্রদল বোরহান উদ্দিন, সাবেক সাবেক প্রচার সম্পাদক পলাশ উপজেলা ছাত্রদল সহ আরো অন্যান্য সংগঠনের নেতৃবৃন্দগণ।