জিএসপি সুবিধা ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে ইতিবাচক আমেরিকা জানিয়ে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জিএসপি সুবিধার জন্য এরই মধ্যে তাদের বলা হয়েছে। আশা করি, আমেরিকা আমাদের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টি রাখবে সবদিক থেকে। অতএব জিএসপিটা পজেটিভ।

রোববার সচিবালয়ে রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ১৪৬তম বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইনষ্টিটিউট’র ৫৯তম পরিচালনা পর্ষদ সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, এখন অবস্থার প্রেক্ষিতটা পরিবর্তন হয়েছে। এ কারণে এবার রফতানি আয় আগের থেকে কমবে না, বরং বেশি হবে। আমেরিকাও সবদিক থেকে ইতিবাচক দৃষ্টি রাখবে।

তিনি বলেন, রফতানি নিয়ে কিছু কিছু তথ্যগত ইস্যু ছিলো। আমরা এগুলো নিয়ে আলাপ করেছি। যারা যারা তথ্য সংগ্রহ করে, আমরা সবগুলো চালু রাখবো। আমরা সবগুলো সমন্বয় করে সত্য চিত্র দেবো। একেকজন একেক রকম তথ্য দেবে, সেটা হবে না। কিছুটা পার্থক্য থাকে, এটা স্বীকার করতে হবে। বিরাট অসংগতি দূর করা হবে।

বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, রফতানির লক্ষ্যমাত্রা হবে যুক্তিসংগত। বিভিন্ন কম্পোনেন্ট আছে রফতানির; এগুলো দেখবো। বিভিন্ন পণ্য আছে এগুলো দেখবো। আর রফতানির ক্ষেত্রে যেসব বাধা আছে; রেগুলেটরি, ট্যাক্স-সংক্রান্ত সেগুলো আমরা রিভিউ করবো। রফতানি যেন ডাইভারসিফাইড (বহুমুখীকরণ) করা হয়, সেটা আমাদের লক্ষ্য।

চলতি অর্থবছরে রফতানি আয়ের প্রবৃদ্ধি কতো হতে পারে? সাংবাদিকরা এমন প্রশ্ন করলে সাহেলউদ্দিন আহমেদ বলেন, এবার রফতানি আয়ের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ১২ দশমিক ৪ শতাংশ।