ঢাকা বুধবার, মে ১, ২০২৪
বৃষ্টি-ঢলে কুড়িগ্রামে ফের বন্যার অবনতি
  • নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • ২০২০-০৯-১৮ ০৮:৩৯:২১

গত কয়েক দিন ধরে বৃষ্টি ও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামের সব নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। সেখানকার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে।

কুড়িগ্রামের জেলার উলিপুরে পানি বাড়তে থাকায় আবার বন্যার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় রংপুরের গঙ্গাচড়ায় ফের বন্যা ও ভাঙন দেখা দিয়েছে।

গত দুই দিনে লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নের ইচলী এলাকায় অর্ধশত ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। সিরাজগঞ্জে তিন দিন ধরে বাড়ছে যমুনার পানি।

ধরলা নদীর পানি বিপদসীমার ৩৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এরই মধ্যে কুড়িগ্রাম সদর, রাজারহাট, ফুলবাড়ী ও উলিপুর উপজেলার অর্ধশত চর প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকায় পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ।

সদর উপজেলার সারডোব বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ভাঙা অংশ দিয়ে পানি ঢুকে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে।

কুড়িগ্রাম রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে গত ২৪ ঘণ্টায় ১২৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। আগামী তিন থেকে চার দিন  আরো বৃষ্টি হতে পারে।

বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ধরলা ও ব্রহ্মপূত্র নদের পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। ফলে নদী অববাহিকার বিস্তীর্ণ নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে বোরো ধান ও সবজি ক্ষেত তলিয়ে গেছে। বন্যার ধকল না কাটতেই আবার বন্যার আশঙ্কা তৈরি হওয়ায় চরম আতঙ্কে রয়েছেন প্রান্তিক চাষিরা।

এদিকে রংপুর জানান, তিস্তার পানি বাড়ায় গঙ্গাচড়ায় ফের বন্যা ও ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত দুই দিন লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নের ইচলী এলাকায় অর্ধশত ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।

ভাঙছে পূর্ব ইচলী ঈদগাহ। সেই সঙ্গে আবার ভাঙন দেখা দিয়েছে ‘শেখ হাসিনা গঙ্গাচড়া সেতু’র মহিপুর-কাকিনা সংযোগ সড়কে।

বঙ্গবন্ধু জন্মেছিল বলেই জন্মেছে এ দেশ -হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি
অপ্রতিরোধ্য বাজার সিন্ডিকেট: মজুতের শাস্তি আটকে আছে বিধিতে
ডাইফ সেবা সপ্তাহ শুরু আজ
সর্বশেষ সংবাদ