শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌরুটে মাঝে মধ্যেই দেখা দেয় নাব্যতা সংকট। আর অসংখ্য ডুবোচরে আটকে যায় ফেরি। এতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা। কোটি টাকা খরচ করে নিয়মিত খনন কাজ চললেও, কেন এমন পরিস্থিতি তার সদুত্তর নেই কর্তৃপক্ষের কাছে।
পদ্মার বুঁকে সারা বছরই চলে এমন ড্রেজিং কার্যক্রম। তবুও দেশের বৃহৎ শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ী নৌপথে নাব্যতা সংকট নেত্য নৈব্যত্যিক বিষয়।
নদী থেকে বালু তুলে তা স্তুপ করা হচ্ছে নদীর পাড়ে। সেই বালুই আবার মিশে যাচ্ছে নদীর পানিতে। এতে ঘন্টার পর ঘন্টা সীমাহীন দুর্ভোগে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার যাতায়াতকারীরা। ঘাটের দুই পাড়ে তৈরি হচ্ছে দীর্ঘ সাড়ি। চরম অসন্তোষ চলাচলকারীদের।
সারাবছর এই রুটে ড্রেজিং কার্যক্রম চললেও কেন সুফল আসছে না সদুত্তর নেই বিআইডব্লিউটিএর ড্রেজিং বিভাগের কাছেও। আশ্বাস দ্রুত সমস্যা সমাধানের।
পদ্মার এই রুট চালু রাখতে প্রতিবছর বরাদ্দ করা হয় প্রায় ৫০ কোটি টাকা। তারপরেও কেন এমন সংকট জানা নেই কারো।