ঢাকা মঙ্গলবার, নভেম্বর ২৬, ২০২৪
আসন্ন রমজানের প্রাক্কালে ব্যবসায়ীদের সাথে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মতবিনিময় সভা
  • নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • ২০২৪-০১-১৪ ০৮:৪৮:৩৬
১৪ জানুয়ারি জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের নতুন সভাকক্ষে পবিত্র জমজম কূপের পানি, রিয়াজুল জান্নাহ নামে জায়নামাজ, আতর, খেজুর ইত্যাদি পণ্য বিক্রয়কারী সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপস্থিত ছিলেন অধিদপ্তরের পরিচালক (কার্যক্রম ও গবেষণাগার) ফকির মুহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেন, অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়, ঢাকা জেলা কার্যালয় ও ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশনের গবেষণা কর্মকর্তা মোঃ আরিফ হোসেন, এনএসআই -এর প্রতিনিধি, বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দীন, বাংলাদেশ ফল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোঃ সিরাজুল ইসলাম, কনজুমার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এর কোষাধ্যক্ষ ড. মঞ্জুর-ই-খোদা তরফদার, হারামাইন স্টোরের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মোঃ ফয়সাল আহমেদ , বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশনের গবেষণা কর্মকর্তা মোঃ আরিফ মতামত ব্যক্ত করেন। সভার শুরুতেই অধিদপ্তরের পরিচালক (কার্যক্রম ও গবেষণাগার) ফকির মুহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেন বর্ণিত সচেতনতামূলক সভার প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কর্তৃক ভোক্তা অধিকার বিরোধী কার্যক্রম প্রতিরোধে নিয়মিত বাজার তদারকি/অভিযান করা হয়ে থাকে। এ সকল কার্যক্রমের পাশাপাশি অধিদপ্তর ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ সম্পের্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাবৃন্দের সাথে প্রতিনিয়ত সভা সেমিনার আয়োজনের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। সচেতনতামূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আয়োজন করা হয়েছে আজকের এই মতবিনিময় সভা। ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণে যেভাবে ভূমিকা পালন করছে সে বিষয়ে একটি পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপন করেন অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক জনাব জান্নাতুল ফেরদাউস। অধিদপ্তরের ঢাকা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ আব্দুল জব্বার মন্ডল সংশ্লিষ্ট সেক্টরে অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত অভিযানে প্রাপ্ত অসঙ্গতি যথা ধর্মীয় অনুভূতিকে পুঁজি করে মিথ্যা বিজ্ঞাপন দিয়ে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদেরকে রিয়াজুল জান্নাহ নাম করে জায়নামাজ বিক্রি করা, যথাযথ উৎস ব্যতিত পবিত্র জমজমের পানি বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে সংরক্ষণ ও বিক্রয় করা, মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয় করা, পচা খেজুর বিক্রির উদ্দেশ্যে সংরক্ষণ করা, আমদানিকারকের তথ্য ব্যতিত বিভিন্ন প্রসাধনী সামগ্রী বিক্রির উদ্দেশ্যে সংরক্ষণ করা ইত্যাদি সভায় তুলে ধরেন।
পুলিশের অসাদাচরনের প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
 শিশু রুকাইয়া রহমান আনহাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন
নীলফামারীর চিলাহাটিতে পেকিন হাঁস  পালন বিষয়ক খামার দিবস অনুষ্ঠিত