ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৬ টি আসনের ৪ টিতে আওয়ামীলীগ এবং ২টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কলারছড়ি প্রতীকের আলহাজ্ব সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামানকে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত ঘােষনা করা হয়েছে। তিনি পেয়েছেন ৮৯ হাজার ৪২৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি আওয়ামীলীগের বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম পেয়েছেন ৪৬ হাজার ১৮৯ ভোট।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনেও বেসরকারী ভাবে নির্বাচিত ঘোষনা করা হয়েছে স্বতন্ত্র প্রার্থী কলারছড়ি প্রতীকের মঈন উদ্দিন মঈনকে। তার প্রাপ্ত ভোট-৮৪০৬৭। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের এডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা পেয়েছেন ৫৫৪৩১ ভোট। তৃতীয় লাঙ্গল প্রতীকের রেজাউল ইসলাম ভূইয়া পেয়েছেন ৩৪০৮ ভোট।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩(সদর-বিজয়নগর) আসনে আওয়ামীলীগ প্রার্থী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত ঘোষনা করা হয়েছে। তিনি পেয়েছেন ১লাখ ৫৮ হাজার ৮৭২ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি স্বতন্ত্র প্রার্থী কাঁচি প্রতীকের ফিরোজুর রহমান পেয়েছেন ৬৪ হাজার ৩৭ ভোট।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনে বেসরকারী ভাবে নির্বাচিত ঘোষনা করা হয়েছে আওয়ামীলীগ প্রার্থী,আইন-বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হককে। তিনি পেয়েছেন ২লাখ ২০৬৬৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি ন্যাশনাল পিপলস পার্টির শাহীন খান(আম)পেয়েছেন ৬৫৮৬ ভোট।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫(নবীনগর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামীলীগের ফয়জুর রহমান বাদল। তিনি পেয়েছেন ১লাখ ৬৫৬৩৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি জাতীয় পার্টির মো: মোবারক হোসেন পেয়েছেন ৩৩৭৮ ভোট। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬(বাঞ্ছারামপুর) আসনেও জয় পেয়েছেন আওয়ামীলীগ প্রার্থী ক্যাপ্টেন অব. এ বি তাজুল ইসলাম। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি জাতীয় পার্টির এডভোকেট মো: আমজাদ হোসেন পেয়েছেন ২৮১৭ ভোট।