রাত পোহালেই সকল জল্পনা কল্পনার অবসান হতে যাচ্ছে। কে হচ্ছেন রাজশাহী-৫ পুঠিয়া-দুর্গাপুর আসনের নৌকার মাঝি
নির্বাচনী এলাকার হাট-ঘাট, বাজার, চা স্টল, মোড়, অফিস-আদালত, পাড়া-মহল্লা সহ জনসমাবেশ স্থল গুলোতে বর্তমানে একই গুঞ্জন।
গত ২৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার মনোনয়ন বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত হয়, দলীয় সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য অনুযায়ী তৃণমূলের জনমত সহ বিভিন্ন দিক যাচাই বাছাই করে যোগ্যতা সম্পন্ন প্রার্থীকেই দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হবে।
দলীয় সূত্র মতে, রাজশাহী-৫ পুঠিয়া-দুর্গাপুর আসনসহ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সমর্থিত দেশের ৩০০ টি আসনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হবে ২৬ নভেম্বর রবিবার।
রাত পোহালেই জানা যাবে কে হচ্ছেন কোম আসনের নৌকা'র মাঁঝি। ৫৬, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে রীতিমতো লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন বর্তমান ও সাবেক সংসদ সদস্য সহ ১৭জন। তারা হলেন, বর্তমান সংসদ সদস্য প্রফেসর ডা. মনসুর রহমান, সাবেক সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক কাজী আবদুল ওয়াদুদ দারা, জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক প্রদ্যুত কুমার সরকার, পুঠিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জিএম হীরা বাচ্চু, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আহসান উল হক মাসুদ, দুর্গাপুর পৌর মেয়র ও দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাজেদুর রহমান মিঠু, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ধর্মবিষয়ক কেন্দ্রিয় উপ কমিটির সদস্য ও জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি শিল্পপতি ওবায়দুর রহমান, সাবেক সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মরহুম তাজুল ইসলাম ফারুকের কন্যা তানজিমা শারমনি মুনি, আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক প্রক্টর ডা. মোজাফ্ফর হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা ডা. আলম, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ইঞ্জিঃ শরিফুল ইসলাম, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এ্যাড. শরিফুল ইসলাম, আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রিয় কমিটির সদস্য ও জেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ন সম্পাদক এ্যাড. গোলাম রাব্বানী, জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য মো. ফজল, দুর্গাপুর উপজেলা পুলিশিং কমিটির সভাপতি আওয়ামী লীগ নেতা এ্যাড. খন্দকার আঃ রহিম ও পুঠিয়ার ভালুকগাছী ইউপি চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা জিল্লুর রহমান।