ঢাকা শুক্রবার, ডিসেম্বর ২৭, ২০২৪
বীনাধান-১৭, উচ্চ ফলনশীল ও স্বল্পজীবনকালীন
  • নীলফামারী প্রতিনিধি
  • ২০২৩-১০-১২ ০৮:১৭:২১
আগাম জাতের বীনাধান-১৭ এর মাঠ দিবস বৃহস্পতিবার বিকেলে(১২অক্টোবর) নীলফামারীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সদর উপজেলার চড়াইখোলা ইউনিয়নের আরাজি চড়াইখোলা গ্রামে অনুষ্ঠিত মাঠ দিবসে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক ড. এ এস এম আবু বক্কর সাইফুল ইসলাম। সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আতিক আহমেদ এর সভাপতিত্বে মাঠ দিবসে বিনা উপকেন্দ্র রংপুরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ আলী বক্তব্য দেন। অন্যান্যের মধ্যে কৃষক পিয়ারুল ইসলাম বক্তব্য দেন কৃষক মাঠ দিবসে। কৃষক পিয়ারুল ইসলাম জানান, আমি এক বিঘা জমিতে এই জাতের ধান আবাদ করেছি। এটি জাতের আমন ধান। এই ধান কর্তন করে আগাম আলু কিংবা সরিষা চাষ করা যাবে। বছরে তিনটি ফসল ফলানো সম্ভব একই জমিতে। তিনি বলেন, রোপা আমনের অন্যান্য জাতের ধান কর্তন করতে এখোনো এক মাস সময় বাকি অথচ বীনাধান ১৭কর্তন করা শেষ। সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ আলী জানান, পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ বীনাধান-১৭ বিশেষ একটি জাতের। কৃষকরা লাভবান হবেন। খরচ কম, ফলন বেশি এবং সময়ও কম লাগছে। কৃষকদের এই জাতের ধান আবাদ করতে উদ্বুদ্ধ করছি আমরা কৃষি বিভাগের সহায়তায়। সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আতিক আহমেদ জানান, এই জাতের ধান আবাদে আমরা কৃষকদের উৎসাহ দিয়েছি বিভিন্ন ভাবে। সার্বক্ষনিক ভাবে পরামর্শ এবং সহায়তা করা হয়েছে। আরাজি চড়াইখোলা এলাকায় ৫জন কৃষক ১৫০শতাংশ জমিতে এই জাতের ধান আবাদ করেছে। কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক ড. এস এম আবু বকর সাইফুল ইসলাম বলেন, এই জাতের ধান উচ্চ ফলনশীল ও স্বল্পজীবনকালীন। পরমানু কৃষি গবেষনা ইনস্টিটিউট রংপুর উপকেন্দ্রের উদ্যোগে এবং কৃষি বিভাগ নীলফামারীর সহযোগীতায় মাঠ পর্যায়ে প্রদর্শণী প্লট করা হচ্ছে। এরআগে পাঁচ কৃষকের এই জাতের ধান কর্তন করা হয়।
শ্রমিকদের ধর্মঘটে অচল আশুগঞ্জ নদী বন্দর
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গণপিটুনিতে  একজনের মৃত্যু
ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য ভারতকে সকল সুবিধা দিত হাসিনা:  আলতাফ হোসেন চৌধুরী