ড. মাসুদা সিদ্দিক রোজী পিইঞ্জ বাবা মায়ের নামে ট্রেনিং ইনস্টিটিউট স্থাপন করেন, তারই ধারাবাহিকতায় নিজ এলাকার নতুন প্রজন্ম প্রশিক্ষণ নিয়ে কারিগরি দক্ষতা অর্জন করে নিজেকে স্বাবলম্বী ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধ অর্জন করে বেকারত্ব দূর করতে পারে, তারই প্রচেষ্টায় কাজ করে যাচ্ছেন, নিজ অর্থায়নে নিজের জমির উপর ট্রেনিং ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত করেন, ড. মাসুদা সিদ্দিক রোজী পিইঞ্জ বিনা বেতনে বিনা অর্থে নতুন প্রজন্মকে প্রশিক্ষণ ও কারিগর হিসেবে গড়ে তোলাই হল মূল লক্ষ্য, ড. মাসুদা সিদ্দিক রোজী পিইঞ্জ বলেন ট্রেনিং ইনস্টিটিউট থেকে দক্ষ কারিগর হয়ে যেন নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে চাকরির জন্য যেন কারো কাছে হাত পাততে না হয়, নিজেরাই যেন একজন উদ্যোক্তা হতে পারে, ড. মাসুদা সিদ্দিক রোজী পেইঞ্জ আরো বলেন আমি আমার পিএইচ ডি ডিগ্রির থিসিস নিয়ে আরো কাজ করবো, আমি যেহেতু একজন প্রকৌশলী,ও ব্যবসায়ী এবং প্রতিষ্ঠিত নারী উদ্যোক্তা তাই আমি বিভিন্ন সংগঠনের সাথে জড়িত আছি,রিহ্যাব ১টি ব্যবসায়িক সংগঠন এর সাথে আমি পরপর ০৫ বার পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত আছি, পাশাপাশি রিহ্যাব ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের ২০১৫ সাল থেকে প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছি,আমি রিয়েলি স্টেট ব্যবসার সাথে জড়িত তাই কনস্ট্রাকশন সেক্টরে বিপুল পরিমাণ প্রশিক্ষিত জনবল এর প্রয়োজন বিধায় কারিগরি দক্ষতা অর্জনের জন্য Seip প্রজেক্ট এর জন্য এ ডি বি এর সাথে মিটিং করে রিহ্যাব ট্রেনিং ইনস্টিটিউট সহ আরো ১৩ টি জেলায় ১৩ টি ইনস্টিটিউট এর মাধ্যমে প্রায় ২২ হাজার দক্ষ মানব সম্পদ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছি, এদের মধ্যে প্রায় ৪০% নারী প্রশিক্ষনার্থী ৮৫% কে চাকুরী এবং বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে সম্পূর্ণ বিনা অর্থে, এই বিশাল কর্মযজ্ঞের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি, বাবা মায়ের নামে মমতাজ আনোয়ারা ট্রেনিং ইনস্টিটিউট থেকে বিনা বেতনে, বিনা অর্থে, প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অদক্ষ ব্যক্তি দক্ষতা অর্জন করে নিজেকে স্বাবলম্বী করতে পারবে এবং দেশ ও জাতির উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারবে এবং বিদেশের চাকরির সুযোগ পাবে বিদেশের রেমিট্যান্স বাংলাদেশের বৃদ্ধি পাবে, সেই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আমি নিজ জেলায় ব্যক্তিগত সম্পত্তির উপর নিজস্ব অর্থায়নে এলাকার নতুন প্রজন্মকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি আমার বাবা মায়ের নামে মমতাজ- আনোয়ারা ট্রেনিং ইনস্টিটিউট নির্মাণ করেছি, এখানে নারী এবং প্রতিবন্ধী ছেলে মেয়েরা বেশি প্রাধান্য পাবে, আমার বাবা-মা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুসারী ছিলেন,বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা বিনির্মাণের আজকের এই নতুন প্রজন্ম, এই নতুন প্রজন্মকে ঘিরে বঙ্গবন্ধু সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষার্থীদের মেধাবিকাশ সৃজনশীল কর্মে দক্ষতা অর্জনের জন্য বেকারত্ব দূর করার লক্ষ্যে অনেক কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন, তারই ধারাবাহিকতায় মমতাজ আনোয়ারা ট্রেনিং ইনস্টিটিউট প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি স্থাপন করেছি।
ড. মাসুদা সিদ্দিক রোজী পিইঞ্জ বলেন পরিবেশ বান্ধব কম খরচে টেকসই আবাসন ব্যবস্থা করা, গ্রামকে শহরে পরিণত করা,গ্রামকে শহরের সব ধরনের সুবিধা দিয়ে স্বল্প খরচে পরিবেশ বান্ধব আবাসন ব্যবস্থা করতে পারলেই গ্রাম ও শহরে পরিণত হবে, গ্রাম হবে পরিচ্ছন্ন এবং পরিকল্পিত স্মার্ট গ্রাম, পাশাপাশি বেকারত্ব দূরীকরণ হবে শহরের উপর লোকজনের চাপ কমে যাবে, নারী জাগরণের অগ্রদূত মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নকে রূপ দিতে ড. মাসুদের সিদ্দিক রোজী পিইঞ্জ এর চিন্তাধারা মেধা অর্থ সবই দিয়ে আসছেন, এই প্রকল্পের মধ্যে স্কুল কলেজ মাদ্রাসা মসজিদ মন্দির হাসপাতাল সকল কিছুর ব্যবস্থা থাকবে,২০১৮ সাল থেকে সরাসরি জাতীয় নির্বাচনের আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন, ক্রমিক নং ৫৫৩ এবং সংরক্ষিত মহিলা আসন থেকেও আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন, ক্রমিক নং ৫৩২, এবং যাহাকে নৌকার মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল ড. মাসুদা সিদ্দিক রোজী পিইঞ্জ তাহার পক্ষে কাজ করেছিলেন নরসিংদী ২ পলাশ উপজেলার এমপি পদে আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কয় মনোনয়ন প্রত্যাশিত প্রার্থী, উক্ত পদে আমাকে মনোনায়ন দিলে আমি নিজেকে জনগণের সেবায় আরো বেশি নিয়োজিত রাখতে পারবো , এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাতকে সকল উন্নয়ন কাজে আমার মেধা পরিশ্রম ও অর্থ দিয়ে শক্তিশালী করার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আমি ড. মাসুদা সিদ্দিক রোজী পিইঞ্জ এই প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি যে আমি জনগণের সেবক হিসেবে সর্বদা নিজেকে নিয়োজিত রাখবো ও আরো উন্নয়নমূলক কাজ করতে সক্ষম হব।
এলাকাবাসী ও আওয়ামী লীগের দলীয় সূত্রে জানা যা মাসুদা ছিদ্দিক রোজী ৮৫ ইং থেকে রাজনীতি শুরু করে বর্তমান সময়ে নরসিংদী জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পাদক বিষয়ক সম্পাদক, তিনি করোনা কালীল সময়ে বহু জরুরি খাদ্য দান করেছেন। মেধাবী ও গরীব অসহায় ছাত্র ছাত্রীদের কে পড়াশোনার জন্য প্রয়োজনীয় সব কিছু দান করেছেন।গরীর অসহায় ও বিধবা মহিলাকে সেলাই মেশিন দান করেছেন,ঈদে, রমজানে গরীরদের কে সব রকম সহযোগিতা করেন। স্কুল, কলেজে,মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দিরে দান করে থাকেন বিধায় পলাশ উপজেলা বাসী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের দলীয় ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃিন্দুের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন আগামী সংসদ নির্বাচনে ড. ইন্জিনিয়ার মাসুদা ছিদ্দিক রোজী কে যেন নরসিংদী ২ পলাশ উপজেলা নির্বাচনীয় এলাকা থেকে নৌকা মার্কা প্রতীকে মনোনয়ন দিয়ে পলাশ উপজেলা বাসীকে মুল্যায়ন করে জনগণের আরও অনেক বেশি বেশি সেবা করার সুযোগ সুবিধা দেন।