সিন্ডিকেট ভাঙ্গতে মাঠে কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।
তিনি জানান, প্রয়োজনে আলু আমদানী করে বাজার স্বাভাবিক রাখা হবে।
বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে সরকারী কর্মকর্তা, হিমাগার মালিক, ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।
তিনি জানান, দেশে পর্যাপ্ত আলু মজুদ রয়েছে কিন্তু সমস্যাটা হচ্ছে হিমাগার থেকে। সরকারী দর ২৭টাকা কেজিতে বিক্রি না হয়ে ৩৫টাকা কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে, এ কারণে ভোক্তা পর্যায়ে বেড়েছে দাম আলুর দাম। এটা হওয়ার কথা নয়।
তিনি জানান, কঠোর মনিটরিং এবং অবৈধ মজুদ রাখা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু হয়েছে ইতোমধ্যে।
সভায় প্রতিটি হিমাগারে সরকারী দরে বিক্রির ব্যানার প্রদর্শণ এবং ক্রয় বিক্রয়ের রশিদ সংরক্ষণের জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ দফতরকে নির্দেশ দেয়া হয়।
জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ এর সভাপতিত্বে পুলিশ সুপার গোলাম সবুর পিপিএম বক্তব্য দেন।