কাশিয়ানীতে শান্তা বেগমকে আলট্রাসনোগ্রাম পরীক্ষা করে ভুল রিপোর্ট প্রদান করেন ডাক্তার আমিনুল ইসলাম
- মোঃ লিটন শিকদার, কাশিয়ানী (গোপালগঞ্জ)
-
২০২৩-০৬-০৩ ০৯:২৪:০৯
- Print
গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার রাতইল ইউনিয়নের শংকর পাশা গ্রামের শান্তা বেগমকে আলট্রাসনোগ্রাম পরীক্ষা করে ভুল রিপোর্ট প্রদান করেন ডাক্তার আমিনুল ইসলাম (আর এম) কাশিয়ানী ১০০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। গতকাল শনিবার দুপুর একটায় জানা গেছে, মোঃ মেহেদী হাসান ও ডাক্তার আমিনুল ইসলাম (ফরিদ) সাং রাতইল এবং শংকরপাশা এর কাছ থেকে মোঃ মেহেদী হাসান তার স্ত্রী শান্তা বেগমকে সকাল দশটায় আল্ট্রাসনোগ্রাম করার উদ্দেশ্যে রওনা করেন কাশিয়ানী বিসমিল্লাহ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে সেখানে সকাল ১১ টায় ডাক্তার আমিনুল ইসলাম শান্তা বেগমকে আলট্রাসনোগ্রাম করেন তিনি রিপোর্ট পেশ করেন, ৩০ সপ্তাহ, পরবর্তীতে দুইদিন পরে আবার আলট্রাসনোগ্রাম বিসমিল্লাহ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে আসলে ডাক্তার আমিনুল ইসলাম শান্তা বেগমকে আল্ট্রাসনোগ্রাম করে ২৭ সপ্তাহ বলে রিপোর্ট পেশ করেন। গত চার বছর যাবৎ কাশিয়ানী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের যোগদান করার পর থেকেই অফিস চলাকালীন সময়ে বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টারে আলট্রাসনোগ্রাম করে আসছেন আরও জানা যায় রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে সঠিক চিকিৎসা নেওয়ার জন্য কিন্তু জানা যায়, রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার আগে রিলিজ করে দেন, রোগী যখন রিলিজ নিতে চায় না ডাক্তার আমিনুল ইসলাম বলেন, আপনাকে রিলিজ করে দেয়া হয়েছে, আপনি বাড়িতে যান না কেন? না গেলে আপনাকে বের করে দেয়া হবে। রোগীর প্রতি অমানবিক টর্চারিং করে আসছেন ডাক্তার আমিনুল ইসলাম।
এ বিষয়ে সাক্ষাৎকার নেওয়ার জন্য কাশিয়ানী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের তত্ত্বাবধায়ক মোঃ মাহবুবুর রহমান কে ফোন দিয়ে জানার চেষ্টা করলে ফোন রিসিভ করেন নাই তিনি। ঘটনার সত্যতা যাচাই করে উপরোক্ত কর্মকর্তা কাছে এলাকার জনগণ ডাক্তার আমিনুলকে শাস্তি দেওয়া এবং ভদলি করার জন্য বিশেষ অনুরোধ করেছেন বিশেষ দ্রষ্টব্য এছাড়া ডাক্তার আমিনুলের বিষয়ে গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন কে ফোন দিলে তিনি বলেন বিষয়টা দেখতেছি।