দেশজুড়ে সমালোচনার ঝড় বইছে, রিজেন্ট হাসপাতালের মালিকের নানা চতুরতা নিয়ে। দলীয় ব্যানারে তার প্রতারণার বিষয়ে আলোচনা আছে, আওয়ামী লীগেও। দলটির নেতারা বলছেন, সাহেদের অপতৎপরতার বিষয়ে জানতে সময় লাগলেও, এখন ছাড় দেয়া হবে না বিন্দুমাত্র। দলে নতুন সদস্যদের অন্তর্ভুক্তিতে আরও সতর্ক হওয়া প্রয়োজন বলে মত তাদের।
রিজেন্ট হাসপাতালের নানা অনিয়ম সামনে আসায়, এর মালিক সাহেদের প্রতারণার নানা কাহিনী এখন মুখে মুখে।
কুটবুদ্ধির জোরে অল্প সময়ে হয়েছেন বিত্তবৈভব ও প্রতিপত্তির মালিক। কৌশল হিসেবে আশ্রয় খুঁজেছিলেন ক্ষমতাসীন দলের ছত্রছায়ায়। নিজেকে পরিচয় দিতেন আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপকমিটির সদস্য বলে।
শুধু তা-ই না, নিজের ক্ষমতার দৌড় বোঝাতে দেশ-বিদেশের নানা গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সাথে ছবি তুলে প্রচার করতেন। দলীয় পরিচয় ব্যবহার করে এতসব অপকর্ম সামনে আসায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগেও আছে আলোচনা।
আওয়ামী লীগের নেতারা মনে করেন, দলীয় পরিচয়ে অপকর্মকারীরা চিহ্নিত হলেই নেয়া হয় ব্যবস্থা। তবে কোন অপরাধীকে পৃষ্ঠপোষকতা করা হয় না বলেও দাবি তাদের।
দলটির নীতি নির্ধারকরা জানান, সুবিধা পেতে বর্নচোরাদের দলে প্রবেশ ঠেকাতে, আরো সতর্ক হওয়া দরকার।