সৎ ভাই ও বাবার মাইরের আতঙ্কে স্রী, সন্তান ও মাকে নিয়ে বাড়ি ছাড়া দুই ভাই। সৎ মানে ভালো, সৎ ভাই সৎ মা অর্থাৎ ভালো ভাই ভালো মা অথচ বিষয়টি উল্টো হয়ে গেল। এমনই অভিযোগ তুলে কান্না কাটি করে নরসিংদী পলাশ ঘোড়াশাল পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ড এর বাগপাড়া গ্রামের আবদুল লতিফ এর বড় সাংসারের পুত্ররা আল-আমীন, ইব্রাহিম খলিল ও তাদের স্রী সন্তান ও মা মনোয়ারা বেগম অভিযোগ তুলে বলেন, আমারদের বাবা আবদুল লতিফ একাধিক বিয়ে করেছেন আমরা ছোট বেলা থেকেই মাকে নিয়ে কষ্টে দিন যাপন করছি। আমাদের দাদা আমাদের দাদিকে কিছু বাড়ির জমি দানপত্র দলিল করে দিয়ে যায় ঐ জমি থেকে আমাদের দাদী আমাদের কে পৌনে চার শতাংশ জমি আমাদেরকে দলিল করে দেয়, উক্ত জমিতে দালান করে আমরা স্রী সন্তান মাকে নিয়ে বাড়িতে থাকতাম। ইহাই সহ্য হয়নাই আমার সৎ মা, সৎ ভাই রাজিব হোসেন ও আমাদের পিতা আবদু লতিফ এর। দশ বছর আগে আমাদের পিতা লতিফ তিনি আমাদেরকে না জানিয়ে আমাদেরকে বঞ্চিত করে তার জমি বিক্রি করে সৎ ভাই রাজিব হোসেন কে বিদেশ পাঠায়।রাজিব গত ১৫/১২/২০১৯ ইং ছুটিতে বাড়ির এসে এলাকার চিহ্নিত কিছু সন্ত্রাসী যুবকের প্রত্যক্ষ মদদে আমাদেরকে মাইর পিট করে বাড়ি থেকে বের করে দিয়ে ধাপে ধাপে, পৌরসভার অনুমতি ছাড়া আমাদের বাড়িতে আমাদের জমিতে বিল্ডিং করেছে এবং আমাদেরকে অনেক মিথ্যা বানোয়াট মামলা দিয়ে হয়রানি করে। আরো অভিযোগ তুলে বলেন আমরা এখন আমাদের বাড়িতে উঠতে জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ধারে ধারে ঘুরে ও কোন সুফল পাচ্ছি না। পরের মানুষের বাড়ি আর কত ভাড়া থাকব? বাড়ির জমির দলিল খাজনা রেকর্ড ও নামজারি থাকার পর ও আমরা আমাদের পিতার ও সৎ ভাই, সৎ মা ও বোনদের কারনে বাড়িতে থাকতে পারছি না, অথচ যাহারা দখল করে আছে তাদের কোন দলিল কাগজ পত্র নেই জোর করে ক্ষমতা অপব্যবহার করে থাকছে।
এব্যপারে সরজমিন গিয়ে এলাকায় বহু লোকজন থেকে জানাযায়, এই বাড়ি ও বাড়ির জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দুই সংসারের মাঝে বহু বার ঝগড়া, মারামারি লেগেই আছে। রাজিব বিদেশে কাজ করে অনেক টাকার মালিক এর বিনিময়ে পিতা লতিফকে পক্ষে নিয়ে এলাকার চিহ্নিত কিছু সন্ত্রাসী যুবকের প্রত্যক্ষ মদদে এবং অসাধু জনপ্রতিনিধিদের পরোক্ষভাবে সহায়তায় এসব করছে টাকা খরচ করে। এব্যাপারে লতিফ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন এই বাড়ির জমি তার দাদা আক্কছ আলী এর স্রী সোনাবান বেগম স্বামীর নিকট এর পাওনা দুই আনি জমির থেকে অর্থাৎ লতিফ এর দাদীর অংশিদার হিসেবে তিনি নিয়েছেন এবং রাজিব হোসেন ও তার বোনেরা আমার ছোট সংসার এর সন্তান হিসেবে পওনা তাই তাদেরকে থাকতে দিয়েছেন। যাহার কোন দলিল কাগজ পত্র নেই। এলাকাবাসী জানান লতিফ এর দাদীর অংশ হিসেবে কোন জমি এখানে নেই এবং লতিফ একটি জঘন্যতম খারাপ কাজ করছেন। বড় পরিবার এর সন্তান ও বড় স্রীর বেলায় বড় ধরনের অপবাদ ও অপরাধ হিসেবে বিবেচিত কাজ করছেন।
এব্যপারে ৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শহিদুল ইসলাম রোমেলকে মোঠো ফোনে কথা বললে তিনি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন তিনি নিজে ও মিমাংসা করে দেয়ার জন্য চেষ্টা করেছেন।এবং শাসন করার জন্য আল-আমীন ও ইব্রাহিম খলিল ও তাদের মাকেসহ মাইর দিয়েছেন ঘটনাটির বিচার পৌরসভায় বিচারাধীন। এখন আল-আমীন ও ইব্রাহিম খলিল ও তাদের স্রী সন্তান এবং মা জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন যেন তাহারা তাদের বাড়িতে থাকার জন্য সঠিক ও ন্যায় বিচার পায়।
Editor & Publisher: S. M. Mesbah Uddin
Published by the Editor from House-45,
Road-3, Section-12, Pallabi, Mirpur
Dhaka-1216, Bangladesh
Call: +01713180024 & 0167 538 3357
News & Commercial Office :
Phone: 096 9612 7234 & 096 1175 5298
e-mail: financialpostbd@gmail.com
HAC & Marketing (Advertisement)
Call: 01616 521 297
e-mail: tdfpad@gmail.com