শফিকুল ইসলাম কাজলের ছেলে মনোরম পলক জানান: বাবাকে নিয়ে দুপুর পৌনে ১২টার দিকে বাসায় ফেরেন তারা। বাবা অত্যন্ত ক্লান্ত। সুস্থ বোধ করলে সবার সঙ্গে কথা বলবেন।
এর আগে গত ১৭ ডিসেম্বর ফটোসাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের হওয়া আরও দুটি আলাদা মামলায় জামিন দেন আদালত।
সেসময় তার আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোর্তিময় বড়ুয়া বলেন, এখন সাংবাদিক কাজলের মুক্তিতে কোনো বাধা নেই।
শেরেবাংলা নগর থানায় মাগুরা-১ আসনের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান শিখরের দায়ের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের হওয়া মামলায় গত ২৪ নভেম্বর হাইকোর্ট থেকে জামিন পান কাজল।
গত ১০ মার্চ শফিকুল ইসলাম কাজল তার বকশিবাজারের বাসা থেকে দৈনিক পক্ষকাল কার্যালয়ের উদ্দেশে বের হন। তিনি হাতিরপুলের মেহের টাওয়ারের কার্যালয়ে পৌঁছান বিকেল সোয়া চারটার দিকে। পৌনে সাতটা থেকে তার আর কোনো খবর পাওয়া যায়নি। তার স্ত্রী জুলিয়া ফেরদৌসী পরদিন চকবাজার থানায় নিখোঁজ হওয়ার সাধারণ ডায়েরি করেন। বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে আদালতের হস্তক্ষেপে চকবাজার থানায় কাজলের ছেলে মনোরম পলক অপহরণের মামলা করেন।
৫৪ দিন ‘নিখোঁজ’ থাকার পর গত ৩ মে ফটোসাংবাদিক কাজলের খোঁজ পাওয়া যায়। এর আগের দিন শনিবার দিবাগত রাত ২টা ৪৮ মিনিটে ছেলে মনোরমের সঙ্গে বাবা কাজলের কথা হয়। বেনাপোল থানার একজন পুলিশ সদস্যের ফোন থেকে তিনি পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন।
বেনাপোল থানার দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা জানান, শনিবার রাতে বিজিবি এক ব্যক্তিকে তাদের কাছে দিয়ে যায়। পরে তাঁরা জানতে পারেন, এই ব্যক্তিই নিখোঁজ ফটোসাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজল।
বেনাপোল থেকে গ্রেপ্তারের পর শফিকুলের বিরুদ্ধে প্রথমে ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশের মামলা করে পুলিশ। এরপর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাদের একাধিক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
Editor & Publisher: S. M. Mesbah Uddin
Published by the Editor from House-45,
Road-3, Section-12, Pallabi, Mirpur
Dhaka-1216, Bangladesh
Call: +01713180024 & 0167 538 3357
News & Commercial Office :
Phone: 096 9612 7234 & 096 1175 5298
e-mail: financialpostbd@gmail.com
HAC & Marketing (Advertisement)
Call: 01616 521 297
e-mail: tdfpad@gmail.com